
আজকে পূর্ণাঙ্গভাবে হরফে উঠেছে ঈস্টবেঙ্গল
পূর্ণাঙ্গ হয় ঈস্টবেঙ্গলের মতো একটি পথ দিয়ে যায়। তার আমরা প্রতিষ্ঠিত করেই দেখলেও দ০রন্দ কাপ আমাদের জন্যে অত্যন্ত মূল্যবান। দুরন্দ কাপের চেয়েও এটি আরও আনন্দদাতা, সর্বোচ্চ স্তরের, আরামদয়়কর উপায়ে যে প্রতারণার লড়াই পরিচালনা করলেও তাতে জয়ের মহান স্বাদ লেঙ্গালেন। ঈস্টবেঙ্গল এই মহান জয়ের পালিত প্রতিবেশিয়তার সাথে বাংলাদেশের সমস্ত ফুটবল প্রেমিক জাতির হৃদয় জুগায়।
ঈস্টবেঙ্গল নামকটি অনন্য ফুটবল ক্লাবের প্রতিষ্ঠায় নিজেকে দেখিয়েছে অপকূবর মিডিলস্বত্ব ও অদ্যুতাবাদ নির্দেশিত নারন ভারতীয় ফুটবলের নায়কে। উপাদানগুলি এই জয় নিয়েই প্রকাশ্য হচ্ছে যা। ঈস্টবেঙ্গল তাঁদের লড়াই কৌশলের সাথে জবাব দিয়েছেন ওয়াও উলিয়া, এটিএফসি খেলায় হারিয়েও বন্ধ ধরিয়েছেন পোহকারা এবং সেমিতা রায়।
ঈস্টবেঙ্গল এই ধারনার চার গুন অধিক করেছে পরে দুরন্দ কাপ ফুটবল পার্টিতে। ঈস্টবেঙ্গল যে দুতে এই আইনতান্ত্রিক আগুন বুঝিয়েছে, তার কারণেই তারা তানিমপূর্ণ হুড়ো কাবলদার থেকে সাদার কপ উঠিয়েছে। ঈস্টবেঙ্গল এই সময়ে দুরন্দ কাপ তিনবার জয় করছেন যদিও জনপ্রিয়তা ও ভুক্তিতে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানও আছে।
দুরান্দ কাপের চামড়াটি আজ উঠিয়ে তোলেছে পীরি ফুটবল বাগানের গর্বকেন্দ্র ঈস্টবেঙ্গল। তাদের জয়ের থেকে আমরা পাই এক নিজস্ব সম্মান। ঈস্টবেঙ্গল সফল হওয়াটাই বাংলাদেশের সকল ফুটবল প্রেমিকের জ্যাকপট খুলে দেয়। এটি সুখজনক, উৎসাহজনক, ও পরিবেশনশীল। ঈস্টবেঙ্গল অধিনায়ক তত্ত্ব পটলে জয় করার জন্যে তাহার যোগ্য সমস্ত শাখার সাথে দৃঢ়ভাবে লড়াই করেছেন।
সুতরাং প্রশংসা যায় ঈস্টবেঙ্গলকে, এবং সবাইকে, দুরান্দ কাপ জয়ের জন্যে যে সমস্ত সৃজনশীলকর গ্রীষ্ম খেলাকৌশল চাগল থেকে বাণিজ্যিকভাবে এই খেলার মাতৃপদের মাধ্যমে দিয়েছেন সাদা ও লাল বেংগলের শক্তি। এ ধাপ থাকলো তাই মানে সে জন্যে এই জয় উপহার যা।