‘৪৮৩ টি বড় পাম্প চলছে, মোট ৮৭ টি পাম্পিং স্টেশন! ৩-৪ ঘণ্টায় জল বেরিয়ে যাবে’, জানালেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম

দানার প্রকোপে সকাল থেকে বৃষ্টির পরিমাণ প্রায় ১০০ মিলিমিটার। প্রায় ব্যাপক বৃষ্টি হয়েছে। স্বাভাবিক ভাবে বৃষ্টি হলে ২০ মিলিমিটার হয়ে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণ বৃষ্টি হলে জল জমতে একটু সময় লাগবে। ইতিমধ্যেই ক্যানাল থেকে ৬ ইঞ্চি জল রয়েছে। এসএসকেএম হাসপতালেও কিছুটা জল জমেছে বলে খবর। এদিন শহরে জল জমা প্রসঙ্গেই ফিরহাদ হাকিম বলেন, সেটা বার করে দিয়েছি। নতুন করে বৃষ্টি না হলে ৩-৪ ঘণ্টায় জল বেরিয়ে যাবে। নিচু এলাকাগুলিতে জল জমেছে। সেটা দু-তিন ঘণ্টার মধ্যে বেরিয়ে যাবে। ৪৮৩ টি বড় পাম্প চলছে। মোট ৮৭ টি পাম্পিং স্টেশন রয়েছে। তবে একটাও গাছ পড়েনি, একটাও বিদ্যুৎ খুঁটি পড়েনি। আমাদের কর্মীরা সারারাত জেগে জল বার করার চেষ্টা করংছে। কলকাতাবাসী পাশে কলকাতা পৌরসংস্থা আছে। আমাদের ১৪ লক্ষ ডিস্টেলিং করে বার করা হয়েছে। প্রায় ৫০ বছরের জমা।তিনি আরও বলেন, ঠনঠনিয়া আমাদের একটা পাম্পিং স্টেশন করছি। ঋষিকেশ পার্ক করা হচ্ছে। যেটা নেতাজি পাম্পিং স্টেশন নাম দেওয়া হয়েছে। বর্ষার আগে কম্পোসড অডিট করি। তার ফলে একটাও বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। সৌগত রায়ের বাড়ির সামনে যখন থেকে ওনার বাবা বাড়ি নিয়েছিলেন তখন থেকে জল জমে। বালিগুং পাম্পিং স্টেশন পাম্প চালানো সম্ভব হয়নি। তাই জল জমেছে। দু-তিন ঘণ্টায় আমরা জল বার করে দেবেন বলে আশ্বাস মেয়র ফিরহাদ হাকিম। 

error: Content is protected !!