
রিভিউ রেজাল্টে বড় বদল মেধাতালিকায়, মাধ্যমিকে চতুর্থ এল দ্বিতীয় স্থানে
রিভিউয়ের ফলপ্রকাশ হতেই বড় বদল হল মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় । 2 মে প্রকাশিত হয়েছিল এই বছরের মাধ্যমিকের ফলাফল । সেখানে মেধাতালিকায় স্থান অর্জন করেছিল 66 জন । রিভিউয়ের রেজাল্ট বেরোতেই তালিকায় এবার যুক্ত হল 9 জন । বর্তমানে মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় জায়গা করে নিল 75 জন । বুধবার সকাল ন’টা নাগাদ প্রকাশিত হয়েছে মাধ্যমিকের রিভিউ এবং স্ক্রুটিনির ফলাফল ৷ তারপরই এই বিরাট রদবদল চোখে পড়ে ৷ https://result.wbbsedata.com এর সাহায্যে পরীক্ষার্থীরা তাদের ফলাফল দেখতে পাবে । এই বছর মোট 56 হাজার পড়ুয়া আবেদন করেছিল । 3900 জন পিপিএসের জন্য, পিপিআরের আবেদনকারী ছিল 191 জন ৷ পিপিএসের ফলে রেজাল্টে নম্বরে বদল হয়েছে 2400 জনের । পিপিআরে 56 জনের নম্বর পরিবর্তন হয়েছে । পূর্ব মেদিনীপুরের সুপ্রতীক মান্নার মেধাতালিকার চতুর্থ ছিলেন । সেখান থেকে বর্তমানে স্থান হয়েছে দ্বিতীয় । তার প্রাপ্ত নম্বর 694। অষ্টম স্থানে ছিল মালদার সৃজন প্রামাণিক এবং বাঁকুড়ার সুপ্তিক মুখোপাধ্যায় ৷ স্থান বদলে তারা সপ্তমে উঠে এসেছে ৷ তাদের প্রাপ্ত নম্বর হয়েছে 689। একাদশ থেকে অষ্টম স্থানে এসেছে বাঁকুড়ার দেবজিৎ লাহা এবং পূর্ব মেদিনীপুরের অন্তরীপ মাইতি । তাদের প্রাপ্ত নম্বর 688 ৷ এছাড়াও একাদশ থেকে নবম স্থানে উঠে এসেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের চয়ন রায় । তার প্রাপ্ত নম্বর 687। দশম থেকে 687 নম্বর নিয়ে বীরভূমের সম্যক দাস এসেছে নবম স্থানে । দ্বাদশ থেকে নবম স্থানে এসেছে পূর্ব মেদিনীপুরের রূপম দীক্ষিত । তারও প্রাপ্ত নম্বর 687। একাদশ থেকে দশম স্থানে এসেছে কোচবিহারের অনন্যা মজুমদার ও দক্ষিণ 24 পরগনার প্রেরণা বৈদ্য । তাদের প্রাপ্ত নম্বর 686 । দ্বাদশ থেকে দশম স্থানে এসেছে মালদার প্রজ্ঞান দেবনাথ এবং বাঁকুড়ার সায়নদীপ ঘোষ । এদের দুজনের প্রাপ্ত নম্বর 686 । ত্রয়োদশে ছিল সোহম করণ । যে 686 নম্বর পেয়ে দশম স্থানে অধিকার করেছে ।