
৬ উইকেটে জয়ী দিল্লি ক্যাপিটালস
রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু: ১৬৩-৭ (ফিল সল্ট ৩৭, টিম ডেভিড ৩৭, নিগম ১৮-২),
দিল্লি ক্যাপিটালস: ১৬৯-৪ (রাহুল অপরাজিত ৯৩, ত্রিস্তান অপরাজিত ৩৮, ভুবনেশ্বর ২৬-২),
৬ উইকেটে জয়ী দিল্লি ক্যাপিটালস।
আইপিএল ২০২৫-এ অপ্রতিরোধ্য দিল্লি ক্যাপিটালস। ৪টির মধ্যে ৪টি জিতে লিগ টেবিলের শীর্ষস্থান ধরে রাখল রাজধানীর দল। বেঙ্গালুরুতে আরসিবির ঘরের মাঠে বিরাট-পাতিদারদের কাছ থেকে কার্যত একক ক্ষম জয় ছিনিয়ে আনলেন কেএল রাহুল। ১৬৪ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুতে পরপর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল দিল্লি। সেখান থেকে কেএল রাহুলের অপরাজিত ৫৩ বলে ৯৩ রানের ম্যাচ উইনিংস ইনিংস খেলেন। ৩৮ রানে অপরাজিত থাকেন ট্রিস্টান স্টাবস। এদিন টসে জিতে প্রথমে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি ক্যাপিটালস। কিন্তু এরপরই মনে হচ্ছিল সেই সিদ্ধান্ত বোধহয় ঠিক হল না। কেননা শুরুতেই ফিল সল্ট ঝড় তুলে দেন। তিনি যখন আউট হন তখন স্কোর ৬১। অথচ খেলা হয়েছে মাত্র ৩.৫ ওভার। বিরাট কোহলির সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে তিনি রানআউট না হলে হয়তো স্কোর আরও দ্রুত এগোত। কিন্তু তাঁর ১৭ বলে ৩৭ রানের (৪x৪, ৩x৬) ইনিংসটি আচমকাই থেমে যাওয়ায় যে হ্যাঁচকা টানে থেমে যায় আরসিবির দুরন্ত ব্যাটিং এক্সপ্রেস। দ্রুত প্যাভিলিয়নে ফেরেন দেবদত্ত পাড়িক্কল (১), বিরাট কোহলি (২২), লিয়াম লিভিংস্টোন (৪), জীতেশ শর্মা (৩)। যদিও অধিনায়ক রজত পাতিদার শেষদিকে লড়াই করেন। কিন্তু ২৩ বলে ২৫ রান মোটেই টি২০-র ক্ষেত্রে কার্যকরী নয়। আট নম্বরে নামা টিম ডেভিডের ২০ বলে ৩৭ রানের ইনিংস না হলে আরসিবি দেড়শোও পেরত কিনা তা নিয়ে তর্ক চলতে পারে। শেষ পর্যন্ত বিরাটরা থামেন ৭ উইকেটে ১৬৩ রানে।