এনআরসি ও কোভিডে মৃতদের পরিবারের সদস্যকে রেলে চাকরি দিক কেন্দ্র: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

দেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউতে মৃত্যু মিছিল দেখেছিল দেশ। চিকিৎসা ও অক্সিজেনের অভাবে রাস্তাতে দাঁড়িয়েই মৃত্যু হয়েছিল সাধারণ মানুষদের। গঙ্গায় লাশ ভাসিয়েছিল বিহার ও উত্তরপ্রদেশ সরকার। সেই সমস্ত পরিবারদের পাশে দাঁড়াক কেন্দ্র। এছাড়াও এনআরসি-এর প্রতিবাদে দিল্লি ও উত্তরপ্রদেশের আমজনতার উপর লাঠিচার্জ কিংবা গুলি চালানো ও সংঘর্ষের ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে বহু মানুষের। দীর্ঘ একবছরের বেশি চলা কৃষক আন্দোলনেও মৃত্যু হয়েছে বহু কৃষকের। এই সমস্ত ঘটনায় নিহতদের পরিবারের সদস্যদের রেলে চাকরি দেওয়ার দাবি জানালেন মমতা। উত্তরপ্রদেশের লখনউ-তে অখিলেশের পাশে দাঁড়িয়ে তৃণমূল নেত্রী জানিয়েছেন, ‘এনআরসি-কৃষক আন্দোলন ও করোনায় বহু মানুষ মারা গিয়েছে দেশে। রেলে প্রচুর আসন ফাঁকা রয়েছে, সেই সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের রেলে চাকরি দিক কেন্দ্র। শুধুই প্রতিশ্রুতি না দিয়ে এই কাজটা করুক।’ মঙ্গলবার উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে আক্রমণ করে মমতা বলেছেন, ‘উত্তরপ্রদেশের কোভিড সংক্রমণে যাঁদের মৃত্যু হয়েছিল, তাঁদের লাশ সৎকার না করে নদীতে ভাসিয়ে দিয়েছিল। যোগীজির সরকার মানুষের মৃতদেহের সৎকার পর্যন্ত করেনি। সেই সব লাশ নদীতে ভাসিয়ে দিয়ে দায় সেরেছিল। উত্তরপ্রদেশ থেকে লাশ ভেসে এসেছিল বাংলার নদীতে। বাংলার সরকা